মাসে এক হাজার তিরিশ, মেয়াদ শেষে চব্বিশ হাজার সাতশো বিশের মতো আপনি প্রফিট পাবেন তাও সুদ মুক্ত ভাবে। আপনি ইসলামিক কায়দায় কিন্তু ব্যাংকের ডিপোজিট রেখে প্রত্যেক মাসে মুনাফা অর্জন করতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে এটি সঞ্চয় পত্রের থেকেও কিছুটা বেশি হবে, কারো কারো জন্য আবার কারো কারো জন্য হয়তো বা দেখা যেতে পারে যে প্রফিডাবল হয়ে থাকবে। গ্লোবাল ইসলামিক ব্যাংকের এই যে ডিপোজিট স্কিমটা রয়েছে এটি হচ্ছে মুদারাবা মাসিক মুনাফা সঞ্চয় প্রকল্প হিসাব। যেটার মেয়াদ কিন্তু অনলি এভারেজ দুই বছর হয়ে থাকবে। আর দুই বছর মেয়াদি এই ডিপোজিট স্কিমে আপনি কিন্তু বারো দশমিক ছত্রিশ পারসেন্ট প্রফিট রেটে আপনি মুনাফা অর্জন করতে পারবেন। যেহেতু গভমেন্ট ট্রেসারি বন্ড এবং বিলের ইন্টারেস্ট বাড়িয়েছে তো ব্যাংকের ক্ষেত্রে প্রফিট রেট বাড়টাই স্বাভাবিক এখানে তেমন আশ্চর্যজনক হওয়ার কিছু নেই তো এখানে প্রতি মাসে এটা ওয়ান ইয়ার এবং টু ইয়ার দেখিয়েছি।
দশ লক্ষের বেশি যখন আপনি ডিপোজিট করতে যাবেন তো সেক্ষেত্রে রিটার্ন প্রদানের প্রমানপত্র আপনাকে কিন্তু ব্যাংকে সাবমিট করতে হবে। তার সঙ্গে সঙ্গে আপনার অর্থের সোর্স বা উৎসটা কি? সেটা কিন্তু অবশ্যই ব্যাংকে দেখাতে হবে।
পরিমাণ | ২৪ মাস ১২.৩৬% | পরিমাণ | ২৪ মাস ১২.৩৬% |
১ লাখ | ১০৩৬ | ২ লাখ | ২০৬০ |
৩ লাখ | ৩০৯০ | ৪ লাখ | ৪১২০ |
৫ লাখ | ৫১৫০ | ৬ লাখ | ৬১৮০ |
৭ লাখ | ৭২৪০ | ৮ লাখ | ৮২৪০ |
৯ লাখ | ৯২৭০ | ১০ লাখ | ১০,৩০০ |
এটা মুদারাবা হিসাবে এবং আপনার জন্য কিন্তু সুদ মুক্ত একটা প্রফিটেবল স্কিম হতে পারে। তো একাউন্টে খোলার জন্য অবশ্যই আপনার এবং আপনার নমিনিট এনআইডি অথবা পাসপোর্টের ফটো কপি। আপনার এবং আপনার নমিনীর দুই কপি করে পাসপোর্টসের ছবি এবং এগুলা নিয়ে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাঙ্কের যেকোনো শাখা বা উপশাখায় গিয়ে আপনি এই স্কিমটা কিন্তু খুলতে পারেন এবং এই যে মুনাফা গুলো রয়েছে কিন্তু সম্ভাব্য মুনাফা। আর ইসলামিক ব্যাংকগুলোর সময় সম্ভাব্য মুনাফাই ধরে দেওয়া হয়। এই যে মুনাফা রয়েছে, মুনাফার রেটটা কিন্তু যেকোনো সময় পরিবর্তন হওয়ার চান্স থেকে থাকে।