বর্তমান সময়ে বাজারে দুভাবে সিম পাওয়া যায়। সিম কার্ড গুলো কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই বেশ কিছু করণীয় রয়েছে। বাজারে দুভাবে সিম কার্ড পাওয়া যায়। এক রিসাইকেল করার সিম দ্বিতীয় একবারে নতুন সিম। রিসাইকেল কিন্তু সিম গুলো পূর্বে কেউ ব্যবহার করেছে হয়তোবা আট মাস বা ১০ মাস ব্যবহার না করার কারণে কোম্পানি সিম বন্ধ করে দিয়েছে তারপর বলছিতে কোম্পানিগুলো আবারো নতুন করে সিম ছেড়েছে।
নতুন সিম গুলো কিনে ব্যবহার করলে সমস্যা করবেন না, তবে রিসাইকেল কিন্তু সিম গুলো কিনে ব্যবহার করলে অনেক সমস্যায় পড়তে পারেন। রিসাইকেল সিমগুলোতে দেখা যায় আগে থেকেই বিকাশ রকেট নগদ বা মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট খোলা থাকে না হলে ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট খোলা থাকে।
এই সিমগুলোতে চাইলেও আপনি নতুন করে বিকাশ রকেট বা নগদ একাউন্ট খুলতে পারবেন না। আর এগুলো ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যাংকিং বা অনলাইন ব্যাংকিং ব্যবহার করা তার দুরুহ ব্যাপার।
আর কার নামে বিকাশ রকেট নগদ একাউন্ট রয়েছে এগুলো বেরও করতে পারবেন না,আর তার হদিস পাওয়া তো দুটো হবে পার। আর পূর্বের যাদের নামে বিকাশ রকেট বা নগদ একাউন্ট খোলা ছিল এই সকালে অ্যাকাউন্টগুলা গ্রাহক চাইলে বন্ধ করতে পারবে না, কেননা যার বিকাশ রকেট নগদ একাউন্ট রিসাইকেল কৃত সিম যতই হোক সে ক্ষেত্রে বিকাশ একাউন্ট এর মালিক কি স্ত্রী একাউন্ট গুলো বন্ধ করতে হয়। তার পরেই আপনি নতুন করে বিকাশ রকেট নগদ একাউন্ট খুলতে পারবেন।
তাই রিসাইকেল সিম কেনার আগে অবশ্যই সাবধান কোম্পানি থেকে আগে জেনে নিবেন এই সিমটা পূর্বে ব্যবহৃত হয়েছিল কি হয় নাই। তাছাড়া আপনি মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ রকেট নগদ যেমন ব্যবহার করতে পারবেন না ঠিক তেমনি বিভিন্ন ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং ও ব্যবহার করতে পারবেন না।