Buy Virtual Master or Visa Card Without Passport
বর্তমান সময়ের সঙ্গে মিল রেখে আমরা হয়তো বা অনেকটাই মর্ডান হয়ে যাচ্ছি আস্তে আস্তে । তার সাথে আমরা অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউবে ভিডিও মার্কেটিং করতে চাই বা আমাদের বিজনেসের প্রমোশন করতে চাই এজন্য অবশ্যই বুস্ট করার প্রয়োজন হয়ে থাকে । আবার অনেকে ইন্টারন্যাশনাল কোন ই কমার্স শপ থেকে শপিং করতে চান ।
আর শপিং বা বুস্ট করার জন্য অবশ্যই ডুয়েল কারেন্সি কার্ড দরকার হয় । বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ডুয়েল কারেন্সি কার্ড খুব কম ব্যাংকে প্রদান করে থাকে । আর অনেকেই এ সকল ডুয়েল কারেন্সি কার্ড নিলেও ঝামেলার কারনেই ব্যবহার করতে চায় না । বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এসকল ডুয়েল কারেন্সি কার্ড নিতে গেলে অবশ্যই পাসপোর্ট এর সাথে পাসপোর্ট এর থাকতে হয় তাছাড়া ডুয়েল কারেন্সি কার্ড ইস্যু করা যায় না ।
আমাদের জন্য ভার্চুয়াল মাস্টারকার্ডে হতে পারে সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় । পূর্বে অনেক কোম্পানিই ভার্চুয়াল মাস্টারকার্ড এনেছিল কিন্তু সেগুলো অনেক মানুষ ব্যবহার করেনি কিন্তু বর্তমানে এমন কিছু কিছু কয়েকটি ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি যারা ভার্চুয়াল মাস্টার্স ও ভিসা কার্ড এনেছে । বাংলাদেশ থেকে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করে এই সব মাস্টার কার্ড নেওয়ার সুবিধা থাকছে । তাছাড়াও এখানে সাধারণত পেমেন্ট করা যায় perfect money, web money, criptocurrency, নেটেলার, স্কিল সহ আরো অনেক মাধ্যমে ।
আর এইসব ওয়েবসাইট হল :
globalvisacards.com
payzocard.com
ezzocard.com
ফ্রি ডুয়েল কারেন্সি ভিসা কার্ড ইসলামি ব্যাংক
এইসব ভার্চুয়াল কার্ড ব্যবহার করা যাবে যেসব স্হানে :
Facebook Boost or Promote
Youtube Boost or Promote
International E Commerce Shop
International Site Domain Hosting Buy
Instagram Boost
Likee Diamond Buy
এছাড়া সকল ইন্টারন্যাশনাল সাইটে এই কার্ড ব্যবহার করা যায় ।
তবে এই সকল কাজের কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে ।
সুবিধাসমূহঃ সুবিধা সূমহের মধ্যে রয়েছে ভার্চুয়াল কার্ড বা প্রিপেইড কার্ড গুলো খুবই সহজে আপনি চাইলে আপনার বিকাশ পেমেন্ট এর মাধ্যমে কিনতে পারবেন কয়েক সেকেন্ডেই , এজন্য আপনার পাসপোর্ট এর দরকার হয়না এনগেজমেন্ট করতে হয় না ।
অসুবিধাসমূহ : আমার কাছে অসুবিধাসমূহ বলতে মনে হয়েছে যে এই সকল virtual card আপনি একবার ইউজ করতে পারবেন , পরবর্তীতে এটি আর রিসার্চ করা যায় না । যদি দেখা যায় আপনি একটা কার্ড কিনে থাকেন সেক্ষেত্রে ১২ ডলার দিয়ে কিনলে কার্ডের ভিতরে পাবেন ৫ ডলার এর মত । কার্ডের প্রাইস এর উপর ভিত্তি করে কার্ডের ভিতরে থাকা ডলারের পরিমাণ কমবেশি পেয়ে থাকে ।
বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভেদে এই সব কার্ড ব্যবহারের সুযোগ থাকে ৫ হতে ৬ মাস পর্যন্ত , এর বেশি সময় অতিবাহিত হলে আর ঐ কার্ড ব্যবহার করা যাবে না ।