আপনাকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় যে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির নাম কি? আপনি হয়তো বলতে পারবেন যে ধোনি ব্যক্তি মনে হয় ইলন মাস্ক অথবা জেফ ড্রেসস. কিন্তু নাইনটিসে বড় হওয়া অনেক মানুষ আছে যারা এত ডিটেল ইনফরমেশন রাখে না এবং তাদের বেশিরভাগকে যদি জিজ্ঞেস করেন যে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির নাম কি? তাহলে তারা বেশিরভাগ সময় উত্তর যেটা দিবেন সেটা হল বিল গেটস
দুই হাজার সালের আশপাশের সময় থেকে শুরু করে এত দীর্ঘ সময় পর্যন্ত বিল গেটস পৃথিবীর সর্বোচ্চ ধোনির আসনটায় বসেছিল. যে আপনি একদম মুদি দোকানদার থেকে শুরু করে একদম এলিট ক্লাসের মানুষ. যে কাউকেই যদি করেন. চান্স খুব হাই যে সে বলবে. পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির নাম হল বিল গেটস. উনিশশো-সাতাশি সালে মাত্র একত্রিশ বছর বয়সে বেল গেটস পৃথিবীর সর্ব কনিষ্ঠ বিলিয়নিয়র হন. এবং কই উনিশশো সাতাশি, কই দুই হাজার বাইশ, তেইশ.
বাট এখন পর্যন্ত এসেও বিল গেটসের নেটওয়র্ক একশো-চল্লিশ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি. যেটা ভয়ঙ্কর একটা নাম্বার. এই লোক কিভাবে আসলে এত বড় লোক হইল? উনি কি আদেও কোন কাজকর্ম করত? নাকি উনি চেয়রের উপর থেকে খালি লাফাইত. চেয়রের উপর থেকে লাফানোর একটা ভিডিও দেখাচ্ছি আমি আপনাদের. এই যে এই লোক হারবারে ল তে পড়েছিল এবং পুরা পড়ে নাই. অবশ্যই ড্রপ আউট হয়ে গেছে. আপনারা জানেন এবং ওই সময় থেকে শুরু করে আজকে পর্যন্ত ওনাকে পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে সফল ব্যবসায়ীদের একজন ধরা হয়.
কেন? এবং কিভাবে উনি এই জায়গায় আসলো? এসব কিছুই আমরা জানার চেষ্টা করবো. আজকের এই ভিডিওতে. বিল গেটসের এই ভিডিওটা স্পনসর করেছে ট্যাপ টেপ সেন্ড. আপনারা যারা জানেন না ট্যাপ ক্যাপ সেন্ট কি? এটা এক দেশ থেকে আরেক দেশে টাকা পাঠানোর একটা অ্যান্ড্রয়েড. অথবা আইউএস অ্যাপ আপনি কোন ডিভাইস ব্যবহার করেন ওটার উপর ডিপেন্ড করেন এবং অন্যান্য অ্যাপ বা অন্যান্য কোন সার্ভিস ব্যবহার না করে কেন ট্যাব টেপ সেন ব্যবহার করবেন.আপনার দেশে টাকা পাঠানোর জন্য.
কয়কটা রিজন আছে এক নম্বর রিজন হইল কমপ্লিটলি ফ্রি টু ইউজ আপনার টাকা পাঠাইতে বা যিনি টাকা রিসিভ করবে তার টাকা রিসিভ করতে কোন টাকা দেওয় লাগে না. সেকেন্ড বেনিফিট হলো আপনি সরাসরি রিসিভারের বিকাশে বা তার ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠায় দিতে পারেন. রিসিভারের কোন এক্সট্রা হ্যাসেল প্রোফাইল হয় না. টাকাটা পাইতে তার কাছে. থার্ড বেনিফিট হলো খুব ভালো এক্সচেঞ্জ রেট. আপনারা যখন এক দেশ থেকে আরেক দেশে টাকা পাঠান আপনারা জানেন আমি ইউএসডি পাঠাবো.
বাট সে কিন্তু পাবে বিডিটি বা আমি ইউরো পাঠাবো. সে কিন্তু পাবে বিডিটি ওই এক্সচেঞ্জ রেটটা. ট্যাপ টেপ সেন্ডে সব সময় বেশ ভালো পাওয়া যায়. চার নাম্বার বেনিফিট. খুবই ভালো একটা বেনিফিট. সেটা হল টাকা মোটামুটি চলে যায় আপনার টাকা পাঠায় বসেই থাকতে হবে না যে কবে রিসিভ আর টাকা পাবে যেটা আমার মতে খুব গুরুত্বপূর্ণ লাস্ট বেনিফিট হইলো আপনি যদি প্রথমবার ব্যবহার করে থাকেন এবং আপনি যদি টাকা পাঠানোর সময় কেএস কুপনটা ব্যবহার করেন সেই ক্ষেত্রে আপনি যত টাকা পাঠাচ্ছেন ট্যাপ ক্যাপ সেন্ট তার সাথে দশ ইউনিট এক্সট্রা অ্যাড করে দেবেন তো আপনি যদি একশো ডলার পাঠান ফর এক্সাম্পল ক্যাপ্টেন রিসিভার কে একশো দশ ডলার দেবে আপনি যদি একশো ক্যানাডিয়ান ডলার পাঠান তাহলে একশো দশ ক্যানাডিয়ন ডলার একশো পাউন্ড পাঠাইলে একশো দশ পাউন্ড বুঝতেই পারছেন এটা শুধুমাত্র আপনি যদি নিচের ডেসক্রিপশনের লিঙ্কটা ব্যবহার করেন এবং কেএফ কুপনটা ব্যবহার করেন তাহলে এই বেনিফিটটা আপনি নিতে পারেন আশা করি সবাই ডক্টর সেন্ড চেক আউট করে দেখবেন.
চলুন ভিডিওতে যাওয়া যাক. বিল গেটসের পুরো নাম হইল উইলিয়াম হেনরি গেটস চুনিয়ার. বিল গেটসের বাবা কিন্তু আমেরিকান আর্মির হয়ে সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ারে যুদ্ধ করেছে. আপনারা হয়তো অনেকেই আমাদের ফার্স্ট ওয়ার্ল্ড ওয়ারের ভিডিওটা দেখছেন. এই চ্যানেলে. না দেখে থাকলে দেখে আসবেন. এবং বিল গেটস একটা আর্মি পরিবারে জন্ম হওয়া ছেলের. এই বিল গেটসের লম্বা নামটা নিয়ে একটা মজার ঘটনা আছে. এটা এই ভিডিওর বিল গেটসের. বিজনেস ব্যাকগ্রাউন্ডের সাথে অত রিলেটেড না.
তারপরে আমি আপনাদের বলতে চাই. আমরা বিল গেটস বলতে যাকে চিনি তার নাম কিন্তু আসলে উইলিয়াম হেনরি গেটস junior. তো আপনারা বুঝতেই পারতেছেন ওনার বাবার নাম মনে হয় উইলিয়াম হেনরি গেটস. যে কারণে ওনার নাম হয়েছে উইলিয়াম হেনরি গেটস জুনিয়র. এই পর্যন্ত ঠিক আছে বাট মজার ব্যাপার হইল বিল গেটসের যে দাদা তার নামও উইলিয়াম হেনরি গেটস জুনিয়র. মানে বিল গেটসের বাবার বাবার নামও বিল গেটসের নামের সাথে সিম.
এবং বিল গেটসের দাদার যে বাবা চবিল গেটসের বাবার বাবার. বাবা তাঁর নাম উইলিয়াম হ্যান্ড্রিকেটস সিনিয়ার. প্রায় চার থেকে ছয় পুরুষ ধরে বিল গেটসের পরিবারের যে পুরুষরা তাদের সবার নামই আসলে তাদের দাদার নামের সমান. বা তাঁর বাবার নাম হেরমান. So same নামই তারা carry করে আসতেছে. অনেকদিন ধরে. এটা একটা মজার ইনফরমেশন. ছোটবেলা থেকেই বিল গেটস খুবই আজব প্রকৃতির ছিল শান্ত, চুপচাপ এবং ভয়ঙ্কর মেধাবী.
ছোটবেলা থেকে এমন কোন সময় আসে নাই. যখন সে ম্যাথ বা সাইন্স এই দুইটা পরীক্ষায় কখনো খারাপ রেজাল্ট করেছে এবং স্কুলে সবাই মোটামুটি জানতো যে বেল গেট ভয়ঙ্কর মেধাবী একটা ছেলে. আপনারা যারা বিল গেটসের নেটফ্লিক্স ডকুমেন্টারিটা দেখেছেন বা এমনিতে যারা বিল গেটস নিয়ে একটু পড়াশোনা করেছেন তাঁরা জানেন যে উনি ভয়ঙ্কর ধরনের বই প্রেমী একজন মানুষ. উনি অনেক বই পড়তে পছন্দ করেন. এটা কি ওনার বড়লোক হওয়ার পরে বড়লোক হবে না.
ছোটবেলা থেকেই উনি এই জিনিস করে আসছে এবং উনার মতে এই যে যে বই পড়ার অভ্যাসটা এটা একটা বড় কারণ. ওনার সফলতার. ছোটবেলায় বিল গেটসের এলাকায় একটা লাইব্রেরি কনটেস্ট হইত যে সবচেয়ে বেশি বই যে পড়তে পারবে লাইব্রেরি থেকে নিয়ে তাকে পুরস্কার দেওয়া হইত. এবং এই পুরস্কার বিল গেটস পর পর অনেকবার পাইছে. তো আপনারা বুঝতেই পারতেছেন. এই ছেলে খুব ট্যালেন্টেড. এই ছেলে অনেক গল্পের বই টই পড়ত.
এই ছেলের সবচেয়ে ফেভারিট জায়গা কোনটা হবে? লাইব্রেরি. এই লাইব্রেরিতেই বেল গেটস প্রথম ইঞ্চির একটা বই খুঁজে পায়. আপনারা লিওনের দাদা ভিঞ্চিকে একজন আর্টিস্ট হিসেবে চেনেন বাট লিওনার জাদা ভিঞ্চি কিন্তু একজন বিজ্ঞানীও এবং এই যে লিওনের যত ভিঞ্চির বইটা পড়ে বিল গেটস নিজের জীবনে প্রথমবারের মতো সেই ছোট্ট বয়সে ঠিক করে যে আমি যখন বড় হব আমি একজন সাইন্টিস্ট হব একটু বড় অবস্থায় আসি বিল গেটস এখন ক্লাস সিক্স এ পড়ে এবং ও যখন ক্লাস সিক্স এ পড়ে তখন একটা ক্লাব প্রতিষ্ঠা করে যেটার নাম হলো সেঞ্চুরি ক্লাব আপনি চিন্তা করেন সেঞ্চুরি ক্লাবের কাজ কি ছিল আমি আপনাদের বললাম আপনারা অবাক হয়ে যাবেন এই ক্লাবে খুব বেশি মানুষজন ছিল না নার্ভ টাইপ অনেক জ্ঞানীগুণী অনেক গল্পের বইটই পরে এরকম ক্লাস সিক্স এর কিছু বাদ ছিল এবং সপ্তাহে একদিন এরা এক জায়গায় হয়ে ওরা কি কি শিখছে এটা নিয়ে আলাপ আলোচনা করতো এটাই ছিল ক্লাব.
বিল গেটসের অনেকগুলো ক্লাসের মধ্যে একটা ক্লাস ছিল ইকোনমিক্সের. তো ইকোনমিক্স কোর্সের জন্য বিলগেটসের একটা মক বিজনেস রিপোর্ট লিখতে হয়. মানে হল ফেক বিজনেস রিপোর্ট. আমরা বিবিয়তেও যে জিনিস করি. এবং এই বিজনেস রিপোর্ট লেখার সময়ই বেল গেটসের প্রথম মাথায় আইডিয়া আসে. যে না আমি বড় হয়ে একটা বিজনেস ম্যান হইতে চাই. উনিশশো সাতষট্টি সালে বিল গেট স্কুল চেঞ্জ করে এবং লেকসাইড স্কুল নামে আরেকটু পশ একটা স্কুলে যায়.
যেই স্কুল একটা কম্পিউটার ছিল. উনিশশো সাতষট্টি সালের কথা বলতেছি. কম্পিউটার আজকে আমরা যে কম্পিউটার বুঝি ওই কম্পিউটার না. তখন কম্পিউটারের সাইজ হতো. ফ্রিজের সমান. এবং বড় বড় দামী দামী স্কুল, বড় বড় প্রতিষ্ঠান. এইসব জায়গা ছাড়া কম্পিউটার কোথাও পাওয়া যাইত না. এবং মজার ব্যাপার হইলো কম্পিউটারের যেহেতু দাম অনেক ছিল. মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার দাম ছিল. এক একটা কম্পিউটার. এই কারণে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান মিলে একটা কম্পিউটার কিন্তু এবং তারপরে ওটা শেয়র করত একজন.
আরেকজনের সাথে. মনে করেন আপনার এলাকার লোকাল বাজার. সবচেয় বড় বাজার যেইটা শপিং মল সেইটা এবং একটা স্কুল এবং একটা ব্যাংক তিনজন মিলে একটা কম্পিউটার এবং তারা একসাথে ওটা ইউজ করতো তো আপনার মনে যে এটা আসবে ওটা আমার মনেও আসছে যে আজকে একটা কোম্পানিরই যদি পাঁচশো কম্পিউটার লাগে তাহলে তখন একটা কম্পিউটার দিয়ে দশটা কোম্পানি কিভাবে চলতো তার কারণ হলো আজকে যেরকম আমরা সব কাজের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করি উনিশশো-সাতষট্টি সালে এই ব্যাপার ছিল না শুধুমাত্র কঠিন অ্যাকাউন্টে অথবা খুব জটিল কোনো হিসাব করা ছাড়া কম্পিউটার কেউ টাচ করতো না সেইসব ওই সময় কম্পিউটার ইউজ করার জন্য টেলি টাইপ মেশিন বলে একটা জিনিস ছিল এবং মূলত একটা ছোট কাগজের রোল ওইখানে ইনফরমেশন দেওয়া হইতো তারপর ইনফরমেশন কম্পিউটারে অটোমেটিক্যালি যেয়ে পাঞ্চ হইতো তো লেক সাইড স্কুল যেই স্কুলে বিএল গেটস মাত্র জয়েন করলো ক্লাস সেভেনে ওই স্কুলেও একটা মেইন ফ্রেম কম্পিউটার ছিল এবং ওই রোলারের মতো জিনিসটা ছিল যেটা দিয়ে প্রোগ্রাম লেখা যায়তো ওই সময়ে তো বিল গেটস যেই স্কুলে জয়েন করলো ক্লাস সেভেনের লেকসাইড স্কুল ওই স্কুলের ভিতরেও টেলি টাইপ মেশিন ছিল যেই মেশিনটা ব্যবহার করে ওলাম মালতো কম্পিউটারের প্রোগ্রাম লেখতো বিউ গেটস যখন এই টেলি টাইপ মেশিনের অ্যাক্সেস পায় ওর পুরা মাথা টাতা ঘুরে যায় যে এটা কি জিনিস এই টেলি টাইপ মেশিনে কোন একটা কিছু লেখতেছি দূরে ওই ফ্রি সমান কম্পিউটার তারপর এইটার থেকে বুঝে নিয়ে কাজ করে আমাকে ডেলিভারি দিচ্ছে পুরো জিনিসটা কেমনে হয় ও পুরো পাগল হয়ে যায় পুরা ব্যাপারটা নিয়ে এবং টিক টক টোর যে ফার্স্ট গেম সেটা এটা বিল গেটসের প্রথম লেখা কোড সেটা হলো একটা টিকটক টোক গেম যেটা ও ওই টেলি টাইপ মেশিনে লেখে এবং তারপর কম্পিউটারে সফলভাবে রান করে লেক্সাইডস গুলো কিন্তু কম্পিউটার ক্লাস বলে কিছু ছিল না কম্পিউটারের যে ক্লাস দরকার ঊনিশশো সাতষট্টি সালে এই ধারণা এখানে ছিল না কম্পিউটার শুধুমাত্র জটিল জটিল কয়েকটা কাজে ইউজ করা হবে তারপর আমরা আর কম্পিউটারের দিকে ঘুরেও তাকাবো না এটাই ছিল সবার মেন্টালিটি লেক্সাইড স্কুলের সুবিধার ব্যাপার যেটা ছিল সেটা হল ওরা কাউকে কম্পিউটার ইউজ করতে দিতে আটকাইত না.
তো বিল গেট যখন কম্পিউটার ইউজ করতে চাইতো একটু দামি একটা জিনিস মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার দাম. কেউ বোঝে না জিনিসটা কি. ক্লাস সেভেনের একটা বাচ্চা ইউজ করতে চাচ্ছে. লেকসাইড স্কুল কিন্তু কখনো বলতো না যে না ভাই কম্পিউটারের কাছে যাওয় যাবে না. একটা মজার জিনিস বলি. আমি উদয়ন স্কুলে পড়তাম. আমাদের স্কুলে কম্পিউটার রুম ছিল একটা. এবং ওই রুমে ঢুকতে হলেও রুমে সবসময় এসি চলত. অনেকগুলা কম্পিউটার ছিল.
সম্ভবত গরম হয় যায়. থামাইতে এসি চলত. ওই রুমে ঢুকতে হইলে আমাদের জুতা কইলে ঢুকতে হইতো এবং একটা টিচার থাকতো. যে সব সময় মনিটর যে আমরা কম্পিউটারের উল্টোপাল্টা কিছু করে ফেলতাছি নাকি. এটা আমি বলতেছি দুই হাজার দশ সালে আমি এসএসসি পাশ করেছি. তার কয়েকদিন আগের কথা. সেইখানে বিল গ্রেটস উনিশশো সাতষট্টি সালে কম্পিউটার ইউজ করতো মিলিয়ন ডলার দাম এবং লেকসাইড স্কুল. ওকে জিজ্ঞাসা করত না যে ও কি করতেছে.
আচ্ছা. মজার ব্যাপার হইল ওই সময় একটা খুব জনপ্রিয় বিজনেস ছিল. কম্পিউটারের সাবস্ক্রিপশান বিজনেস. আপনারা বুঝতেছেনই কেন? কম্পিউটার অনেক দামি জিনিস. সব কোম্পানি কম্পিউটারও কিনতে পারত না. সো কিছু কিছু বড় বড় কোম্পানি ছিল. যারা কম্পিউটার কিনতো এবং তারপরে মাসে উননব্বই ডলার মাসে নিরানব্বই ডলার. মাসে তিনশো ডলার. এই হিসাবে ওই কম অ্যাক্সেস ভাড়া দিতো চলতো সাইবার ক্যাফে বাট পুরান আমলের পস সাইবার ক্যাফের ধারণা আপনারা ভাবতে পারেন তো লেক সাইড স্কুল যে স্কুলে বেল গেটস ছিল এই স্কুলেরও এরকম একটা সাবস্ক্রিপশন কেনা ছিল জেনারেল লেট্রিক্স ও জি নামে আরেকটা বড় কোম্পানি আছে আপনারা অনেকেই চেনেন ওই কোম্পানির কম্পিউটারই মূলত লেক্সাইজ স্কুলের ভিতরে রাখা ছিল এবং প্রত্যেক ঘন্টা ইউজ করার জন্য আট ডলারের মতো দিতে হতো এবং প্রত্যেক মাসে আলাদা নিরানব্বই ডলার দিতে হতো কম্পিউটারটা ওদের ওখানে রাখার জন্য একটা সময় দেখা যায় লেক্সাইড স্কুল এই খরচটা জাস্টিফাই করতে পারে না কারণ ওদের খুব আসলে কম্পিউটার লাগে না.
বিল গেট সহ অনেকগুলো বাচ্চা তখন কম্পিউটার অনেক বেশি ইউজ করা শুরু করসে. সো প্রত্যেক ঘণ্টায় বিল অনেক বাড়া শুরু করে. এবং লেকসাইড স্কুল অত দামি স্কুলও না. মনের চিন্তা করা শুরু করে যে এতো দাম দিয়ে আমি এই বাচ্চাগুলা কম্পিউটার কি করতেছি. আমি জানিও না. এটার টাকা আমরা জি কে দিচ্ছি. প্রত্যেক মাসে জেনারেল. এটা কি আসলে লজিক্যাল নাকি? ইউল গেটস এবং ওর বন্ধুরা ক্লাস সেভেনের গল্প বলতেছি আমি.
ওরা এটা জানতে পারে এবং ওরা চিন্তা ভাবনা করা শুরু করে যে কিভাবে আমরা আমাদের কম্পিউটার নলেজ ব্যবহার করে এমন কিছু একটা বানাইতে পারি যেন লেকসাইড স্কুলের আর এই কম্পিউটারের না হয়. আমরা নিজেরাই স্কুলের হয়ে এই ভাড়াটা দিয়ে দিতে পারি. জিকিউব নামে একটা কোম্পানি তখন নতুন আসছে. বিল গেটসের এলাকায় এবং বিল গেটস এবং ওর বন্ধুরাও ওই কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে. যোগাযোগ করে বলে যে আচ্ছা আমরা ছোট.
কিন্তু আমরা ভালো প্রোগ্রামিং শিখে ফেলেছি অলরেডি. আমরা তোমার কোম্পানির বাঘ ফাইন করে দেবো. বাদ ফাইন্ড বেশ জনপ্রিয় একটা ব্যাপার এখনো হয় বাগ ফাইন. এবং মূলত অন্যান্য কোন কম্পিউটারের বা অন্যান্য কোন প্রোগ্রামের ভুল যদি আপনি ধরায় দিতে পারেন. তাহলে ওইসব কোম্পানি সাধারণত প্রত্যেকটা ভুল ধরাই দেওয়ার জন্য টাকা দেয়. আপনি ফেসবুকের এখন বা ঘাউনটি প্রোগ্রাম আছে. অনেক অনেক গুগলেরও আছে.
যদি এদের কোনো একটা বড়ো ভুল ধরাই দিতে পারেন ওদের কোডিং এ বা ওদের ওয়েবসাইটে. তাহলে কিন্তু ওরা আপনাকে টাকা দিবে. আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন. এবং এই জিনিস প্রফেশনালি অনেক মানুষ করে. অনেক হ্যাকারদের মধ্যে এই জিনিস বেশ জনপ্রিয়. তো বিল গেটস এবং ওর বন্ধুরা ওই কোম্পানিকে যারা এটা বলে যে আমরা তোমার বাঘ ফাইন করে দেবো. তার বদলে তোমার আমাকে কোন টাকা দিতে হবে না.
আমার স্কুলের যে বিল আসতেছে কম্পিউটারের এটা তুমি দিয়ে দিলেই আমরা খুশি. এটা কিন্তু ওয়ার্ক ফ্রম হোমের যুগ না. এটা অনেক আগের কথা. এবং সিকিউরি কোম্পানিটা রাজি হয়. কিন্তু বলে যে তোমাদের অবশ্যই আসতে হবে. প্রত্যেক সপ্তাহে বিল গেটস এবং ওর তিনটা মিলে তিন ঘণ্টা করে বাসে করে ওই সিকিউরিটি যাইতো ওদের পুরা প্রোগ্রাম অ্যানালাইসিস করতো দেখতে কোন সমস্যা আছে নাকি কোন বাঘ আসে নাকি তারপর আবার তিন ঘণ্টা ধরে ফেরত আসতো তার বদলে লেক সাইডের কম্পিউটারের পুরা বিল এই সিকিউরিটি কোম্পানিটা দিয়ে দিত কিছুদিন পরে এইট নাইনের দিকে বেল গেট যখন ওঠে তখন লেক্সাইড স্কুলটা আর একটা বড় স্কুলের সাথে মার্জ হয়ে যায়.
তিনটা স্কুল মিলে একটা বড় স্কুল হয়. ওই স্কুলের সব টিচার চলে আসে. ওই স্কুলের সব স্টুডেন্টও চলে আসে. সো রুটিনের মধ্যে একটা ম্যাসাকার্ট দেখা যায়. কারণ সবকিছু মোটামুটি ডাবল হয়ে গেছে. বাট সময় তো আর ডবল হয় নাই. সো তখন লাইক স্কুল অলরেডি জানতো যে বিল গেটস এবং ওর কিছু বন্ধু বান্ধব, কম্পিউটার খুব ভালো বোঝে. সো ওরা বিল গেটসকে হায়ার করে. সো স্কুলের স্টুডেন্টদের হায়ার করে.
করে বলে যে তোমরা একটা রুটিন বানায় দাও. আমাদের কম্পিউটার ব্যবহার করে যেন এই পুরা জিনিসটা আমরা খুব সহজে ম্যানেজ করতে পারি. মূলত বিল এবং ওর একটা বন্ধু ছিল কেট ইভেন্টস নাম. এরা দুইজন মিলে প্রোগ্রামটা অনেক কষ্ট করে লেখে. এবং ডেডলাইনেরও অনেক আগেই ওরা প্রোগ্রাম শেষ করে রুটিন টুটিন বানায়. স্কুলে দিয়ে দেয়. আনফরচুনেটলি তাঁর ঠিক কিছুদিন পর খুব অল্প বয়সে মারা যায়.
যেটা বিলের মনে অনেক গভীর দাগ ফেলে. এবং এটা বিলগেট অনেক জায়গায় বহু এবং এরপরে প্রায় দুই তিন সপ্তাহ থেকে শুরু করে অনেকে বলে দুই তিন মাস এগজ্যাক্টলি ইনফরমেশন কোথাও আমি দেখি নাই. পর্যন্ত বিল গেটস আসলে কম্পিউটারের কাছেও যেতে পারে নাই. কারণ ও এবং কেয়ার ওই দুজন মিলে ওর দুই বন্ধু মিলে যে এত প্রোগ্রাম লিখছে একসাথে রাতের পর রাত একসাথে কাজ করছে.
কম্পিউটারের কাছে গেলেই ওদের ব্যাপারটা মনে পড়তো. সো এই ব্যাপারটা ওর মনে খুব খুব সিরিয়াসলি এফেক্ট করে. যাহোক পরবর্তীতে ওই রুটিনের প্রজেক্ট সাকসেসফুল হয়. বাট ওটা অন গোয়িং কাজ করা লাগে. রুটিনে বিভিন্ন সময় চেঞ্জ আসে. এবং বিল্ডিং গেটসের আগের যে বন্ধু ছিল উনি তো মারা গেল ছোট বয়সেই. নতুন একজন আসে. বেলিক গেটসের সাথে কাজ করার জন্য.
নাম পল এবং এই পল নামটা গুরুত্বপূর্ণ. এই বিল গেটসের স্কুলের বন্ধু এন্ড এভ মাইক্রোসফ্টের কো ফাউন্ডার. হাইস্কুল শেষ বিলের এবং পলের দুজনেরই হাইস্কুলে. তখন কিন্তু মাইক্রোসফ্ট হয় নি. আমি জানি গল্প একটু বড় ব্যাটার পর. আমার সাথে থাকেন. গল্পটা বেশ ইন্টারেস্টিং হয়ে যাবে. এইখান থেকে. এসিটি নামে একটা পরীক্ষা হয়. আ স্কুলের পরে কোন কলেজে কে যাবে আমেরিকায়. এটা বোঝার একটা পরীক্ষা এসএটি. এবং এই পরীক্ষায় বিল গেটস পুরা আমেরিকায় সবচেয়ে ভালো স্কোর করে. এই কারণে বেল গেটসকে ন্যাশানাল বেরিড স্কলারশিপ দেওয়া হয়.বিলগেটস মাত্র তিনটে ইউনিভার্সিটিতে অ্যাপ্লাই করেন.
এবং প্রিন্সটল. কয়টা চান্স পাইছে বলে আপনার মনে হয়. তিনটেই চান্স পায়. ও তিনটেই ওকে নেওয়ার জন্য একদম পাগল হয়ে যায়. এবং শেষমেষ বিলগেটস হার্ভাডে ভর্তি হইতে রাজি হয়. বিল গেটস যখন হার্ভাডে জয়েন করে বিল গেটসের যে বন্ধু পল যার সাথে ও ছোটবেলায় কাজ করতো সে অলরেডি কর্পোরেট লাইফে ঢুকে যায়. সে আর আ পড়াশোনা কন্টিনিউ করে না. সে অলরেডি কোডিং টোডিং করা শুরু করে দেয়. এবং বিল গেটস এবং পল দুজনেই কথা বলতো.
এবং কথা বলতে যে ওদের মাথায় আইডিয়াটা আসে. যে আমাদের এমন কোন একটা সফটওয়্যার বানাইতে হবে যেই সফটওয়্যার অনেক রিয়েল লাইফে কাজ আসে. ওই বাচ্চাদের জন্য টিক ট্যাক টো বা স্কুলের জন্য ছোট্ট একটা রুটিন বানানোর সফটওয়্যার. এরকম জিনিস না. আমাদের খুব সিরিয়াস কোন একটা সফটওয়্যার বানাইতে হবে. যেটা অনেক মানুষের অনেক কাজে আসে. এবং তাহলেই আমরা এটার উপর একটা ব্যবসা দাঁড় করাইতে পারবো. এই সময় কিন্তু উনিশশো-পঁচাত্তর, ছিয়াত্তর সালের আশপাশের কথা বলতেছি.
পৃথিবীতে কম্পিউটার পার্সোনাল কম্পিউটার যেটা পিসি. প্রত্যেক মানুষের জন্য একটা কম্পিউটার. ওই ব্যাপার চলে আসছে. এবং বিল গেটস এবং পল ভাবে যে এই পার্সোনাল কম্পিউটারের জন্য আমরা কোন একটা সফটওয়্যার বানাইতে পারি নাকি. যেই কথা সেই কাজ এরা একটা সফটওয়্যার বানায় ফেলে. এই সফটওয়্যারের নাম দেওয়া হয়. এম এস এই সফটওয়্যার বানাইতে যেয়েই বিল এবং পলের ওদের কোম্পানির নাম মাথায় আসে এমএস ওয়ার্ডটা থেকে মানে ওদের কোম্পানির নাম দেয় মাইক্রোসফ্ট কারণ ওরা মাইক্রো স্টাইলের সফটওয়্যার বানাইতো ছোট ছোট সফটওয়্যার বানাইতো ওরা ওই সময় ঠিক এই সময়টাতেই তেল গেট সারভাইড ছেড়ে দেয় পলকে বলে যে তুমি কাজ করতেছো যেখানে খুব ভালো তুমি কাজ করতে থাকো আমি আমার পুরা সময় এখন এ মেসেজ দিতে চাই বা মাইক্রোসফ্টটা দিতে চাই উনিশশো ছিয়াত্তর থেকে উনিশশো উনআশি সাল বেল গেটস যখন থেকে হার্ডওয়ারে ছেড়ে দেয় তখন থেকে মাইক্রোসফ্ট পুরাদমে সবার জন্য সফটওয়্যার বানানো শুরু করে বিভিন্ন মাইক্রোসফ্টের কাছে আসতো.
এসে বলতো আমার এই কাজের জন্য সফটওয়্যার লাগবে. এবং তখন আপনারা জানেন কম্পিউটার তখনও নতুন. যে সব কোম্পানির এতো আজকের মধ্যেতে রিলেবেল সফটওয়্যার ছিল না সবকিছুর জন্য. সো কারো ধরেন একটা ফোন শিডিউল করা লাগবে. তাঁর একটা সফটওয়্যার লাগবে. মাইক্রোসফ্টের কাছে যাও. কারো হয়তো একটা কম্পিউটারের কেউ কয়েকটা জিনিস চাপ দিবো. সবকটা লাইট জ্বলে উঠবে. এরকম একটা সিস্টেম লাগবে. কোন এক্সিস্টিং সলিউশান নাই. মাইক্রোসফটের কাছে যাও. এবং বিল গেটস এবং পল দুজন ধোঁয়ায় কাজ করে এই সময়.
এবং আস্তে আস্তে এই মাইক্রোসফ্ট কোম্পানিটার নাম ছড়ানো শুরু করে. এমন আ মরি ছড়ানো না মাইক্রোসবজি খুব বেশি বড় ধরনের ইনকাম করতেছে. এরকমও না. বাট আস্তে আস্তে মানুষ জানা শুরু করে. যে এই যে ছোট কোম্পানিটা মাইক্রোসফ্ট. এই কোম্পানিটা মোটামুটি ভালোই সফটওয়্যার বানাইস. আমার যদি কোন একটা সফটওয়্যার লাগে. মাইক্রো সফটওয়্যারের কাছে মনে হয়. যাওয়া যায়. এই কাহিনীটা শুনে আরেকটা কোম্পানি. যে কোম্পানিটার নাম হল আইবিএম. আইবিএম মাইক্রোসফ্টের কাছে এসে বলে যে ভাই আমি একটা কম্পিউটার বাজারে ছাড়তে যাচ্ছি.
এই কম্পিউটারের জন্য আমার একটা অপারেটিং সিস্টেম দরকার. যেই অপারেটিং সিস্টেম আমার পুরা কম্পিউটারের ইন্টারফেসটা যেন মানুষ সহজে ম্যানেজ করতে পারে. এটার একটা সলিউশান দেবে.মাইক্রোসফ্ট. স্পেশালি বিল গেটস খুব বুদ্ধিমানের মতো একটা কাজ করে. এই সময়ও বলে যে ঠিক আছে আমরা তোমার জন্য অপারেটিং সিস্টেম বানাইয়া দিচ্ছি. কোন সমস্যা নেই. কিন্তু এই অপারেটিং সিস্টেম আমরা তোমাকে বিক্রি করতেছি. তোমাকে ধার দিচ্ছি. অপারেটিং সিস্টেমের মালিকানা কিন্তু আমারই থাকবে. তোমায় আমি মালিকানা বেচতেছি না. শুরু হয় একটা নতুন যুগ মাইক্রোসফ্ট. একটা সফটওয়্যার লেখে. যেখানে হল এমএস ডস. যেটা পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হয়. ওই সময় এবং আইবিএম এটা ইউজ করে ব্যাপক সফলতা পায়.
হাজার হাজার লাখ লাখ কম্পিউটার. আগের দিন কেউ মাইক্রোসফটকে চিনত না. পরের দিন প্রত্যেকটা কম্পিউটারের ভিতর মাইক্রোসফ্ট. সো মাইক্রোসফ্ট. রাতারাতি ধরেন ডন চিনতো এই কোম্পানিটা. এখন হঠাৎ করে দেখা যায় দশ লাখ মানুষ স্পেশালি এমন মানুষ যারা কম্পিউটার ইউজ করে. সো বড়লোক মানুষ ফ্রি দিলেজড মানুষ. অনেক এডুকেটেড মানুষ. সবাই মাইক্রোসফ্টের নাম জেনে যায় একবারে. মাইক্রোসফ্ট. প্রথম গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেস বলে একটা জিনিস লঞ্চ করে. যার মানে হল আপনার যদি কোন কিছু করতে হয় কম্পিউটারে.
আপনি গ্রাফিক্স দেখে লোগো দেখে আইকন দেখে. ওগুলোর সাথে ইন্টারেট করে করে ব্যাপারটা করতে পারেন. আপনারা কষ্ট করে কোড লেখা লাগে না. যেটা ছিল একটা রেভোলুশানারি ব্যাপার. ওই সময় এবং মাইক্রোসফ্ট. খুব খুব খুব সমাদৃত হয়. সবাই মাইক্রোসফ্টকে অনেক পছন্দ করে ওই সময়. এই এরপর অপারেটিং সিস্টেম বানানো হয়ে যায় মাইক্রোসফ্টের মেজর কাজ, মাইক্রোসফ্ট ওই মাইক্রোসফ্ট বা ওই ছোট ছোট সফটওয়্যার বানানোর দিক থেকে আস্তে আস্তে সরে আসে এবং একের পর এক সাকসেসফুল অপারেটিং সিস্টেম বানানো শুরু করে.
আপনারা সবাই জানেন অপারিং সিস্টেম গোলাম, মাইক্রোসফ্ট, সাতানব্বই, মাইক্রোসফ্ট, আটানব্বই প্রায় প্রত্যেক বছরই ওরা নতুন নতুন অপারেটিং সিস্টেম লঞ্চ করে. প্রত্যেকটাই আগের বারের থেকে সবচেয়ে বেশি সফলতা পায়. আরো হোয়াইটলি এক্সেপ্টেড হয়. আরো আরো বেশি কম্পিউটারে এক্সেপ্টেড হয়. এবং ওই সময় আইবিএমও বিশাল প্লেয়ার. তখনও অ্যাপেল অত বড় প্লেয়ার হয়নি. এবং আইবিএমের কম্পিউটার যারা কিনে সবাই মাইক্রোসফ্ট ফা সাথে. তো মাইক্রোসফ্ট ইন্ডিভিজুয়ালিও মানুষ কিন্তু থাকে. আইবিএম যারা কিনা তাঁরাও মাইক্রোসফ্ট পায়.
তো সব মিলিয়ে মাইক্রোসফ্ট একদম ঘরে ঘরে হাউজহোল্ড নেম হয়ে যায় ওই সময়. বিল গেটস হয়ে যায়. পৃথিবীর ইয়ংগেস্ট বিলিয়ানি আর সেই সময় একজন টেক উদ্যোক্তা এবং পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় উদ্যোক্তা. এর পরের কাহিনী আর অত ইন্টারেস্টিং না. দুই হাজার সালে বিল গেটস মাইক্রোসফ্টের সিইও পদ থেকে সরে দাঁড়ায়. এবং তাঁর কিছুদিন পরে বিল গেটস প্রেসিডেন্ট পদ থেকেও সরে দাঁড়ায়. মাইক্রোসফ্টের সাথে ওরা লেনা দেনাতে থাকে না.
মাইক্রোসফ্টের অবশ্যই অনেক শেয়ার আছে. যে শেয়রের **** ইন বিল গেটস সবাইকে. **** থেকে গেছে বাট মাইক্রোসফ্টের এক্টিভ কাজকর্মের থেকে বেল গেটস নিজেকে সরায় নিতেই থাকে এবং ওর মূল ফোকাস চলে যায় ফিলনস ট্রফিতে. বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস, বিল গেটস এবং মিল গেটসের বউ মেরিন্ডা গেটস দুজন মিলে যে কোম্পানিটা শুরু করে. যেটা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় চ্যারিটেবল অর্গানাইজেশন হিসেবে ধরা হয় এখন. ব্র্যাক ব্যাংক থেকে শুরু করে পৃথিবীর এমন কোন নামি এনজিও নাই.
যেটা বিল অ্যান্ড মিলিন্ডাগের ফাউন্ডেশন থেকে টাকা পায় নাই. আচ্ছা মজার একটা ব্যাপার বলি. বিল গ্রেটসও দুই হাজার সালে মাইক্রোসফ্ট ছেড়ে দিল. এবং ফিল আন ট্রফিতে চলে গেল জার্মান ও টাকা ইনকামের বদলে টাকা ব্যয় করা শুরু করলো এবং পাগলের মতো খুব সিরিয়াস সিরিয়াস কাজে কিন্তু বিল্ডিং মিলন দা গেটস যে ফাউন্ডেশনটা সেটা অনেক টাকা ব্যয় করছে কলেরা নিরাময় থেকে শুরু করে আফ্রিকা এডুকেশন থেকে শুরু করে পরিষ্কার পানি থেকে শুরু করে অনেক অনেক সিরিয়াল এবং ক্লাইমেটের ক্ষেত্রেও ক্লাইমেট চেঞ্জের ক্ষেত্রেও বিড়লান বিলিন্ডাগসের অনেক অনেক অবদান এই ফাউন্ডেশনটার তো মজার কথা সেটা না মজার কথা হলো দুই হাজার সালে তো বিল গেটস আহ মাইক্রোসফ্ট ছাড়লো তারপরেও দুহাজার-একুশ পর্যন্ত যদি আমরা হিসাব করি দুহাজার থেকে দুহাজার-একুশ এই একুশ বছরের মধ্যেও ভিল গেটস সতেরো বার পৃথিবীর সবচেয়ে বড়লোক মানুষ হইছে.
যদিও কাজই করে না এখন টাকা ইনকামের জন্য. এই মুহূর্তে যখন আমি এই ভিডিওটা রেকর্ড করতেছি তখন বিল গেটসের নেটওয়ার্ক একশো-চল্লিশ বিলিয়ন ডলার এবং উনি পৃথিবীর ফেরত রিচেস্ট ম্যান. দেখা যাক বিল গেটস কোথায় যে থামে. উনি বলেছে যে উনি ওনার সব সম্পত্তি নিরানব্বই পার্সেন্ট সম্পত্তি দান করে দিয়ে যেতে চায় মৃত্যুর আগে. দেখা যাক উনি এটা করতে পারে নাকি. আমাকে আপনারা কমেন্টে জানাবেন. আপনার এরকম বায়োগ্রাফি কিরকম লাগে.